ঢাকা
|
বঙ্গাব্দ
আন্তজাতিক
জাতীয়
রাজনীতি
তথ্য প্রযুক্তি
ক্যাম্পাস
বিনোদন
খেলাধুলা
মিডিয়া
আইন ও আদালত
লাইফ স্টাইল
শিক্ষা
স্বাস্থ্য
সারাদেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
রাজশাহী
খুলনা
বরিশাল
সিলেট
রংপুর
ময়মনসিংহ
Search
আন্তজাতিক
বাংলার জমিনে ইনসাফ কায়েমের লড়াই চলবেই: ডা. শফিকুর রহমান
Abdul Hai Siddiqi
নিউজ প্রকাশের তারিখ : Jan 18, 2025 ইং
বাংলার জমিনে ইনসাফ কায়েমের লড়াই চলবেই: ডা. শফিকুর র
বাংলার
কোরআনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে দুর্নীতি ও দু:শাসন মুক্ত দেশ গড়ার প্রত্যয় জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, বাংলার জমিনে ইনসাফ কায়েমের লড়াই চলবেই; যতক্ষণ না দেশ সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও দখলদার মুক্ত হবে। তিনি বলেন, বিনয়ের সাথে অনুরোধ করি যারা চাঁদাবাজি দখলদারি এবং মামলা বাণিজ্য করছেন; দয়া করে এ কাজটা করবেন না। আমাদের শহীদদের আত্মা কষ্ট পাবে। মানবতা অপমানিত হবে, লাঞ্চিত হবে। বন্ধু এ কাজটা ছেড়ে দেন। আল্লার ওয়াস্তে একাজগুলো ছেড়ে দেন। অফিস আদালতে যারা ঘুস বাণিজ্য করেন, আবার মামলা বাণিজ্য অনেকে করেন, তাদের আন্তরিক অনুরোধ, ভাই এ কাজগুলো করিয়েন না তবে যদি আমাদের বিনয়ী অনুরোধ না মানেন, তাহলে তাদের জেনে রাখা উচিত, যুদ্ধ আমাদের শেষ হয়নি।
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) রাজশাহীর ঐতিহাস মাদরাসা ময়দানে রাজশাহী মহানগর ও জেলা জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত বিশাল কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কর্মী সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন জেলা আমীর ড. কেরামত আলী। মহানগর সেক্রেটারি এমাজ উদ্দিন মন্ডল, সহকারী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ শাহাদত হোসাইন ও জেলা সেক্রেটারি গোলাম মূর্তুজার যৌথ পরিচালনায় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও রাজশাহী অঞ্চল পরিচালক অধ্যক্ষ মো. সাহাবুদ্দিন ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য নূরুল ইসলাম বুলবুল।
জামায়াতের আমীর সামনের উপস্থিতির কাছে জানতে চান, আমি আশা করি রাজশাহীতে ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখের চাঁদাবাজি হয় না। এখানকার মানুষ ভদ্র, এখানকার মানুষ বিনয়ী, এখানকার মানুষ কেউ চাঁদাবাজি করে না। মাঠ থেকে জবাব আসে না চাঁদাবাজি করে। জামায়াতের আমীর প্রশ্ন করেন, এখানেও চাঁদাবাজি হয়! মাঠ দখল হয় ? হাটবাজার? বালু মহাল জলমহাল বিভিন্ন যানবাহনের স্ট্যান্ড ? সবগুলোতে এখনও দখলদারি হয় ? মাঠ থেকে উত্তর আসে হয়। তাহলে এগুলো কি শহীদদের প্রতি ভালবাসা ? এটা কি শহীদদের প্রতি সম্মান ?
আমীরে জামায়াত তাদের প্রতি অনুরোধ করে বলেন, এ কাজটা যারা করেন বিনয়ের সাথে অনুরোধ করে একাজটা ছেড়ে দেন। দয়া করে একাজটা করবেন না। আমাদের শহীদদের আত্মা কষ্ট পাবে। মানবতা অপমানিত হবে, লাঞ্চিত হবে। বন্ধু একাজটা ছেড়ে দেন। আল্লাহর ওয়াস্তে এ কাজগুলো ছেড়ে দেন। অফিস আদালতে যারা ঘুস বাণিজ্য করেন, আবার মামলা বাণিজ্য অনেকে করেন, তাদের আন্তরিক অনুরোধ, ভাই একাজগুলো করিয়েন না। আমাদের শহীদের আত্মা কষ্ট পাবে। আর আমাদের জীবন্ত সন্তানেরা যারা শহীদ হওয়ার নিয়ত করে ঘর থেকে বের হয়ে রাস্তায় সেদিন লাখো লাখো কোটি কোটি সন্তান নেমেছিল। তারা অন্তরে বড় কষ্ট পাবে। তাদেরকে কষ্ট দিবেন না মেহেরবানী করে। তবে যদি আমাদের বিনয়ী অনুরোধ না মানেন, তাহলে তাদের জেনে রাখা উচিত, যুদ্ধ আমাদের শেষ হয়নি।
তিনি বলেন, আমাদের সন্তানেরা শ্লোগান দিচ্ছে এখনো। আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ। তিনি আবার মাঠের উদ্দেশ্যে বলেন আবু সাঈদ মুগ্ধ, মাঠ থেকে সম্মিলিত জবাব আসে শেষ হয়নি যুদ্ধ। এ লড়াই চলবেই ইনশা আল্লাহ। যতক্ষণ না ইনসাফ এই জমিনে কায়েম হয়। ইনসাফ কায়েমের জ্ঞান একমাত্র আল কোরআন দিতে পারে। আর কিছুই দিতে পারে না। এই কোরআনের শাসন সকল ধর্মের সকল দলের, সকল বর্ণের মানুষের জন্য একমাত্র ইজ্জতের গ্যারান্টি। কোরআনের শাসন কায়েমের মধ্য দিয়েই আমরা একটা মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চাই। দুর্নীতি এবং দু:শাসনমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই।
তিনি অন্য ধর্মের মানুষকে সম্মান এবং ত্যাগ স্বীকার করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, আমরা এক মুহুর্তের জন্যও বিশ্রাম নিবো না। বিশ্রাম নেওয়ার কোন সময় আমাদের নাই। এ জীবন খুব ছোট কাজ অনেক বড়। উপস্থিত কর্মীদের দেশে কোরআনের রাজ কায়েমে কাজ করার আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগের দু:শাসনের চিত্র তুলে ধরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর বলেন, তারা মনে করেছিল নিজেরাই সার্বভৌম। সাবভৌম মানে সর্বময় ক্ষমতার মালিক। তিনি প্রশ্ন রাখেন এত ক্ষমতার মালিক তো দেশ ছেড়ে পালালেন কেন ? সেই ক্ষমতার দাপটে কেয়ামত পর্যন্ত টিকে থাকার চেষ্টা করতেন। আপনাদের পরাজয় এবং পলায়ন প্রমান করেছে, সর্বময় ক্ষমতার মালিক আল্লাহ।
ডা.শফিকুর রহমান বলেন, মোমেনরা দুনিয়ায় কারো কাছে মাথা নত করে না। এজন্য এই করেনি বলেই গত সাড়ে ১৫টি বছর বিশেষ করে আলেম-ওলামা, মোমেন-মোমেনাত, ওফাজ, আইতাব এদের ওপর বিগত সরকার তান্ডব চালিয়েছে। আর জামায়াতে ইসলামীর দুই জন আমীরসহ একজন সেক্রেটারি জেনারেলসহ তিনজন নায়েবে আমীরসহ দুইজন অ্যাসিস্ট্যান্ড সেক্রেটারি জেনারেল এবং একজন নির্বাহী পরিষদ সদস্য ১১ জন দায়িত্বশীল নেতাকে আমাদের বুক থেকে কেড়ে নিয়েছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ যারা করেছে, শত শত আমাদের সহকর্মীকে তারা খুন করেছে। অসংখ্য ভাইবোনকে গুম করেছে। পঙ্গু করেছে, আহত করেছে। তাদের চাকরী কেড়ে নিয়েছে। ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করেছে।
তিনি দেখতে চান কর্মী সম্মেলনে যারা উপস্থিত, তাদের মধ্যে কারা অন্তত একবার হলেও জেলে গিয়েছে ? দেখা যায় মাঠে বিপুল সংখ্যক মানুষ হাত তোলেন। মাঠে উপস্থিত অধিকাংশ লোকজনকেই জেল খাটতে হয়েছে। তিনি মঞ্চে বসে থাকা নেতাদের ইঙ্গিত করে দেখান যে এখানে বসে থাকা সবাই জেল খেটেছে। তারা কি চুরি ডাকাতি করেছিলেন ? মানুষ খুন করেছেন, গুপ্ত হত্যা করেছেন ? উত্তর আসে না।
তৌহিদবাদী একদল লোক আরবের নাজরানে ছিল। মুশরিকরা তাদের আগুনের গর্তে নিক্ষেপ করে হত্যা করেছিল। যাদের হত্যা করা হয়েছিল তাদের বলা হয় ‘আসহাবুল উখদুত’। আাল্লাহ তায়ালা আমাকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। হাজার বছরের স্মৃতি এখনো সেই এলাকা বহন করে চলছে। সেখানে দেখলাম তাদের হাড়গোড় ও দেহের বিভিন্ন অংশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে।
স্বৈরশাসকরা বলেছিল এক আল্লাহ মানলে চলবে না। অমুকে অমুককেও ইলাহ মানতে হবে। তারা বলেছিল না। আল্লাহ এবং ইলাহ একজনকেই মানবো দ্বিতীয় কাউকে স্বীকার করবো না। এজন্যই তাদের ওপর ঝাল মিটিয়েছিল। যারা ঝাল মিটিয়েছিল তারা ইতিহাসে নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল। যাদের আগুনে পুড়ে হত্যা করা হয়েছে তাদের আল্লাহ কবুল করেছেন শহীদ হিসেবে। তিনি বাংলাদেশেও দ্বীনের জন্য, আল্লাহর জন্য যারা শহীদ হয়েছেন তাদের কবুল করার দোয়া করেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, কি দোষ ছিল তাদের ? তারা বলেছিল, কোটা রাখেন কিন্তু সেটাকে যুক্তি সঙ্গত করে সংস্কার করেন। সহ্য করলো না। তাদের বিরুদ্ধে মুগরবাহিনী গুন্ডা বাহিনী লেলিয়ে দিলো। মুগর বাহিনী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ঢুকে ছেলেদেরতো পিটালো-ই। আমাদের কলিজার টুকরা মেয়েদেরও পিটালো। যাদের ওপর গুলি করলো তারা যেন মানুষ নয় বন জঙ্গলের পশু। কতগুলো আদম সন্তানকে যে দুনিয়া থেকে বিদায় করা হয়েছে; তার হিসাব দুনিয়ার কেউ দিতে পারবে না।
কর্মী সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, পাবনা জেলা আমীর আবু তালেব মন্ডল, চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা আমীর আবু জার গিফারি, নাটোর জেলা আমীর ড. মীর নূরুল ইসলাম. নওগাঁ জেলা আমীর খন্দকার মো. আব্দুর রাকীব, বাংলাদেশ খেলাফতে মজলিস রাজশাহী মহানগর সভাপতি মুফতি মোহাম্মদ আবুল বাশার, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ রাজশাহীর আহ্বায়ক মাওলানা হাবিবুর রহমান কাসেমী।
স্থানীয় নেতাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাজশাহী মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমীর এডভোকেট আবু মোহাম্মদ সেলিম, রাজশাহাী জেলা নায়েবে আমীর মাওলানা আব্দুল খালেক, ইসলামী ছাত্রশিবির রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, রাজশাহী মহানগর সভাপতি মো. শামীম উদ্দিন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক নওসাজ জামান, জামায়াতের রাজশাহী মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাহববুল আহসান বুলবুল, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মহানগর সভাপতি অধ্যাপক আবদুস সামাদ, রাজশাহী জেলা সহকারী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ নাজমুল হক, জেলার শ্রমিক কল্যাণ সভাপতি অধ্যাপক কামরুজ্জামান, রাজশাহী মহানগরী সাংগঠনিক সেক্রেটারি জসিম উদ্দিন সরকার, শিবিরের রাজশাহী জেলা পূর্ব সভপতি মো. রুবেল আলী, রাজশাহী জেলা পশ্চিমের সভাপতি মো. ইলিয়াস হোসেন, রাজশাহী বিভাগের উলামা সেক্রেটারি মাওলানা মো. রুহুল আমিন, রাজশাহী জেলা মাদরাসা শিক্ষক পরিষদের সভাপতি মাওলানা এফ.এম ইসমাইল আলম, জামায়াতের রাজশাহী মহানগর যুব বিভাগীয় সেক্রেটারি সালাহ উদ্দিন আহমেদ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন রাজশাহী জেলা আমীর অধ্যাপক আব্দুল খালেক। উদ্বোধন করেন জুলাই বিপ্লবের রাজশাহীর শহীদ সাকিব আনজুমের গর্বিত পিতা মাইনুল হক। এর আগে মাওলানা আরিফুল ইসলামের অর্থসহ কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সম্মেলন শুরু হয়। সঙ্গীত পরিবেশন করেন প্রত্যয় শিল্পী গোষ্ঠির সদস্যরা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, রাজশাহীতে এসে জানতে পারলাম কুলস্টোরেজ মালিকরা আলু সংরক্ষনের খরচ দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। হুশিয়ার করে বলতে চাই দেশের মানুষ আর কোন জুলুমকারীকে সহ্য করবে না। এক জুলুমবাজ পালিয়েছে। নতুন কোন জালেম সামনে এলে তাদেরও তাড়িয়ে দেবো। তিনি আরও বলেন দেশ থেকে জালেম পালিয়েছে, জুলুম পালায়নি। জুলুম থেকে বাঁচতে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।
মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ফ্যাসিবাদীরা কারো কথা বলতে দেয়নি। তাদের বিরুদ্ধে কেউ বললেই খুন গুম করেছে, আস্তে করে জেলে পাঠিয়ে দিয়েছে। তারা বিচার ব্যবস্থা শিক্ষা ব্যবস্থাসহ সবকিছু ধ্বংস করেছে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। প্রতিশোধ নিয়ে পালিয়েছে। এখন আমরা জাতীয় ঐক্যেও ভিত্তিতে বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়তে চাই। এজন্য ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করতে হবে।
অধ্যক্ষ মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, এদেশের মানুষ বুঝতে সক্ষম হয়েছে যে সব মতবাদ দেখা শেষ। এখন আল কোরআনের বাংলদেশ গড়তে হবে। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সেই কাজটি করতে চাচ্ছে। যারা চুরি করছে, যারা ডাকাতি করছে, ধর্ষণের সেঞ্চুরি করছে। লুট করছে, তারা জানে. জামায়াতে ইসলামী যদি ক্ষমতায় আসে আমাদের হাত কাটা যাবে। এদেশ থেকে আমাদের পালাতে হবে। এই বিচারের ভয়ে তারা শত্রুতা করছে। আওয়ামীলীগের বানানো কাঠগড়াতেই তাদের বিচার হবে বলেও জানান তিনি।
নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, আমরা বাতিলের কাছে কখনো মাথা নত করবো না। এদেশের তরুন সমাজ যে স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য রক্ত দিয়েছে সেই স্বপ্ন জামায়াতে ইসলামী দেখে। আমরা ন্যায় বিচারের বাংলাদেশ চাই। এই বাংলাদেশ নিয়ে কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেবো না। তিনি আগামি দিনে ইসলামের দাওয়াত প্রতিটি ঘরে পোৗছে দেওয়ার জন্য কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান। এমনকি রাজশাহী থেকে ইসলামের বিজয় শুরু হবে ইনশা আল্লাহ।
এরপর আমীরে জামায়াত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডা. কায়সার আহমেদ অডিটরিয়ামে পেশাজীবী সমাবেশ এবং মহিলা রুকন সম্মেলন ও ব্যবসায়ীদের সমাবেশে বক্তব্য রাখেন।
জমিনে ইনসাফ কায়েমের লড়াই চলবেই: ডা. শফিকুর রহমান
হমান
সংবাদটি প্রিন্ট করুন:
প্রিন্ট করুন
আপনার মতামত লিখুন :
আলোচিত শীর্ষ ১০ সংবাদ
আসুন, পচা অতীত নিয়ে চর্চা না করে ঐক্যবদ্ধভাবে এগোনোর রূপরেখা তৈরি করি: জামায়াতের আমির
‘কে এই হাসান’কে থামিয়ে অশ্বিন-জাদেজা ঝড়
সানিডেইলের স্নাতক শিক্ষার্থীরা পেলেন সার্টিফিকেট
২০২২ সালে ছাত্রলীগের হামলার ঘটনায় ছাত্রদল নেতার মামলা
পর্যটনশিল্পের বিকাশে ট্যুরিস্ট পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: আইজিপি
আইওএস ১৮ আনল অ্যাপল, নতুন যেসব সুবিধা পাওয়া যাবে
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
বিভক্তি আর চলতে দেওয়া যায় না: জামায়াতের আমির
বাংলার জমিনে ইনসাফ কায়েমের লড়াই চলবেই: ডা. শফিকুর রহমান
আমাদের সুখ, শান্তি অনেকের ভালো লাগে না: আজহারী
২০২২ সালে ছাত্রলীগের হামলার ঘটনায় ছাত্রদল নেতার মামলা
দর্শক নাটকে মন খারাপের গল্প দেখতে পছন্দ করেন
ডেঙ্গু আক্রান্ত্র হয়ে চৌদ্দগ্রামে শিবির নেতার মৃত্যু
কেন্টাকিতে আদালত ভবনের ভেতর বিচারককে গুলি করে হত্যা, শেরিফ গ্রেপ্তার
নবীন উদ্যোক্তাদের জন্য বিনিয়োগ নিরাপদ করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে ২০৬ জন বন্দী বিনিময়
ক্যানসারে আক্রান্ত ছেলের চিকিৎসা কীভাবে করাবেন, জানেন না দিনমজুর বাবা
ফোনালাপ ফাঁস, যেকোনো সময় দেশে ফিরবেন শেখ হাসিনা
সেঞ্চুরি করা অশ্বিনের কথায় কি বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা ভয় পাবে
ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮২৯
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ছেলে উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার
অনলাইনে লিখে মাসে ২ লাখ টাকা আয় করেন কলেজশিক্ষক মোস্তাফিজুর
পেজার ও ওয়াকিটকি তৈরির কথা স্বীকার করছে না কোনো প্রতিষ্ঠান
দূর থেকে স্পর্শ করতে সহায়তা করবে নতুন যন্ত্র
ফেসবুক কি সত্যিই পোস্টের রিচ কমিয়ে দেয়
চেনা সহকর্মীরা অচেনা হয়ে গেলেন, শিল্পকলা থেকে বেরিয়ে জ্যোতিকা জ্যোতি
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারডুবি: এক জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ আরও ৩
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন রাখতে চায় ফিলিপাইন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে চিফ প্রসিকিউর কার্যালয়ে আরও একটি অভিযোগ
হোয়াটসঅ্যাপে মেটা এআই চ্যাটবটের কণ্ঠস্বর পরিবর্তন করে কথা বলা যাবে
আস্থা ভোটে টিকে গেল ট্রুডোর সরকার
ফোনালাপ ফাঁস, যেকোনো সময় দেশে ফিরবেন শেখ হাসিনা
পাঠাও প্রতিষ্ঠাতা ফাহিমকে হত্যায় ৪০ বছরের কারাদণ্ড
শুরু থেকেই ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে ধূলিসাৎ করতে প্রতিবিপ্লবের চেষ্টা হয়েছিল
সুন্দরবনে প্রবেশের অনুমতিপত্র নবায়নে রাজস্বের চেয়ে ৪০ গুণ ঘুষ আদায়
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ছেলে উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার
অনিয়ম-নৈরাজ্য রোধে জাতীয় স্বাস্থ্য সার্ভিস কমিশন গঠনের দাবি জানাল এবি পার্টি
কেন্টাকিতে আদালত ভবনের ভেতর বিচারককে গুলি করে হত্যা, শেরিফ গ্রেপ্তার
দর্শক নাটকে মন খারাপের গল্প দেখতে পছন্দ করেন
আমাদের সুখ, শান্তি অনেকের ভালো লাগে না: আজহারী
এক বোন স্বাক্ষর না দিয়ে ব্ল্যাকমেল করছে
‘ভারতকে হারিয়ে সবাই মজা পায়, মজা নিতে দিন’
বিসিএসআইআরের চেয়ারম্যান হলেন সামিনা
ডেঙ্গু আক্রান্ত্র হয়ে চৌদ্দগ্রামে শিবির নেতার মৃত্যু
পর্যটনশিল্পের বিকাশে ট্যুরিস্ট পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: আইজিপি
চেনা সহকর্মীরা অচেনা হয়ে গেলেন, শিল্পকলা থেকে বেরিয়ে জ্যোতিকা জ্যোতি
আপনার মতামত লিখুন :